Main Menu

সিডনিতে জাবি অ্যালামনাইয়ের বনভোজনে প্রবাসীদের ঢল

ডেস্ক রিপোর্ট: 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী দুই শতাধিক সাবেক শিক্ষার্থী দেশটির ওয়েস্টার্ন সিডনির পার্কল্যান্ডস হ্যারোতে বনভোজন করেছেন। শনিবার (১১ নভেম্বর) আয়োজিত এ বনভোজনে সিডনি, ক্যানবেরা, মেলবোর্ন নিউক্যাসেল, ওলুংগংসহ অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন শহর থেকে প্রবাসীরা এই আনন্দ আয়োজনে যোগ দেন।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, অস্ট্রেলিয়ার উদ্যোগে এই বাৎসরিক বনভোজনের আয়োজন করা হয়। সকাল ১০টায় বনভোজনের জন্য পার্কল্যান্ড অঙ্গন উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক রাসেল ইকবাল ও প্রত্যাশা ইকবালের তত্ত্বাবধানে পার্কল্যান্ড প্রাঙ্গণ জুড়ে গড়ে তোলা হয় ডেইরি প্রধান গেইট, কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া, চৌরঙ্গী ও প্রান্তিক গেইট। স্মৃতিকাতর সাবেক শিক্ষার্থীদের মনের গভীরের তোলপাড় করা এই আয়োজনে শুরু হয় ছবি তোলার হিড়িক। পরিণত হয় নবীন ও প্রবীণের মিলন মেলায়।

পরে দুপুরে শীতল কোমল পানীয়, গরম চা, কেক, রসগোল্লা, ঝালমুড়িরসহ পরিবেশিত হয় মধ্যাহ্নভোজ। ছিল ।

আড্ডা পাগল জাবিয়ানদের স্মরণকালের মধ্যে বৃহত্তম এই আউটডোর সমাবেশের কাছে ঘড়ির কাটাও হার মানে। পার্ক কর্তৃপক্ষ যখন মূল গেইট বন্ধের উদ্যোগ নেয় তখন সকলের সংবেদন হয় ঘরে ফেরার। হলের ফিরে গিয়ে পুনরায় আড্ডায় মেতে ওঠার সুযোগ না থাকায় সবাইকে ফিরে যেতে হয় নিজ গৃহে। যারা অন্য রাজ্য থেকে এসেছিলেন তারা রাত্রিবাস করে বন্ধুদের বাসায়।

বনভোজনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ১৯তম ব্যাচের তাহমিনা বীনা ও ২২তম ব্যাচের মিকন মোব্শ্বের। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সভাপতি সাইফ সাকান্দার রাফায়েল, সাবেক আহ্বায়ক ৮ম ব্যাচের খালেদা কায়সার মিনি।

সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে খালেদা কায়সার বলেন, সংগঠন যেকোনো উদ্যোগকে সফলতা দান করে। সার্বজনীন করে তোলে। আর্থিক স্বচ্ছতা দান করে। এই বনভোজন আয়োজন তারই প্রতিফলন।

সমাপ্তির পূর্বে সাংস্কৃতিক পর্বে কবিতা আবৃত্তি করেন বিশিষ্ট নাট্যজন ৮ম ব্যাচের শাহীন শাহনেওয়াজ। সংগীত পরিবেশন করেন বনফুল, লুনিয়া, সূচী, জাওয়াদ প্রমুখ।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *