৩০ লাখ শহীদের রক্তের মূল্যে পাওয়া লাল সূর্য

নিউজ ডেস্ক:
বাংলার বিজয় মানেই ৩০ লাখ শহীদের রক্তের মূল্যে পাওয়া লাল সূর্য। আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত, তৎকালীন একাধিক পরাশক্তির সাহায্য নিয়েও বর্বর পাকিস্তা*নী সেনারা পারেনি বাঙালিকে পরাজিত করতে।
১৯৭১ এর ডিসেম্বর মাসের শুরু থেকেই প্রতিবেশী ভারতের সেনাবাহিনী, মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর আক্রমণে পাকিস্তা*নীদের অবস্থা জলে, স্থলে ও আকাশে এতোটাই শোচনীয় ছিল যে, তারা যদি ১৬ই ডিসেম্বরে আত্মসমর্পণ না করতো তবে ৭/১০ দিনেই তাদের সমস্ত গোলাবারুদ শেষ হয়ে যেত। তারপর তাদের ৯০ হাজারের বেশি সেনার জীবন হয়তো বিপন্ন হতো।
মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী চার পাশ থেকে ঘিরে রেখেছিল ঢাকাকে। বিপদ বুঝতে পেরে তর্জন গর্জন করা পাক আর্মি খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয় আত্মসমর্পণের। তারা বুঝেছিল, বাংলা থেকে তাদের বিদায় নিতেই হবে, এর বিকল্প নেই। তারপর আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ, ১৬ই ডিসেম্বর বিকেলে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘Instrument of Surrender’ এ স্বাক্ষর করে, অস্ত্র মাটিতে ফেলে দিয়ে আত্মসমর্পণ করে পাকিস্তা*নীরা।
আজ আমরা স্মরণ করি মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদকে, একই সাথে শ্রদ্ধা জানাই লাখো মা বোনকে, যাদের আত্মত্যাগে আজকে আমরা স্বাধীন। স্মরণ করছি স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যার দেয়া রূপরেখার অবলম্বনে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন তারই কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
সংকটে, সংগ্রামে, দুর্যোগ – দুর্বিপাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সবসময় সাধারণ মানুষের সাথে ছিল তার জন্মলগ্ন থেকেই। উন্নত, সমৃদ্ধ – স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আওয়ামী লীগের সাথেই থাকুন।
Related News

মোহাম্মদপুরে আবারও কিশোর গ্যাংয়ের চাপাতির তাণ্ডব, একই পরিবারের ৬ জন আহত
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার জাফরাবাদ এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তাণ্ডব ও এলোপাতাড়ি চাপাতির কোপে অন্তত ৬ জনRead More

ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার হত্যার আগে কী ঘটেছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মঙ্গলবার রাতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মারা গেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির একজন শিক্ষার্থী।Read More