Main Menu

নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে ইতালি প্রবাসীর আত্মহত্যা

নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে ইতালি প্রবাসীর আত্মহত্যা
নিউজ ডেস্ক:
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে হানিফ নামে এক ইতালি প্রবাসী আত্মহত্যা করেছেন।

রবিবার (২ অক্টোবর) রাতে ফতুল্লার পঞ্চবটি এলাকায় অবস্থিত কলোনিতে নিজের শরীরে তেল ঢেলে দিয়ে আগুনে ধরিয়ে দেন তিনি।

গুরুতর আহতাবস্থায় তাকে ঢাকা শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। সোমবার (৪ অক্টোবর) রাতে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হানিফ মারা যায়।

নিহত হানিফ (৪৫) মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলার ৩নং ওয়ার্ডের কাজির পাগলা এলাকার জয়নাল শেখের ছেলে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই ও নিহতের শ্বশুর বাড়ির লোকজনসহ ঘটনাস্থলে যাওয়া পুলিশ অফিসারও তথ্য দিতে অনীহা প্রকাশ করেছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, পঞ্চবটি কলোনির মোসলেহ উদ্দিনের মেয়ে তানিয়া আক্তারকে ১৪ বছর পূর্বে বিয়ে করেন হানিফ। তাদের সংসারে ৭ বছর বয়সের একটি পুত্র সন্তান আছে। বিয়ের পর হানিফ ইতালি চলে যান। কয়েক বছর পর পর তিনি দেশে আসতেন। এবারও দেড় বছর পূর্বে হানিফ ইতালি থেকে দেশে ফেরেন।

কিন্তু তার স্ত্রীর সঙ্গে দেড় বছরেও একবার সরাসরি সাক্ষাত হয়নি। শ্বশুড় বাড়িতে এলেই স্ত্রীকে দেখতে পেতেন না হানিফ। এক পর্যায়ে তার শিশু সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে যেতে চাইলে শ্বশুড় বাড়ির লোকজন বাধা দেয়। এ নিয়ে বাগবিতণ্ডার এক পর্যায়ে হানিফ আশপাশের লোকজনদের জানান।

এরপরও শ্বশুর বাড়িতে একটি রুমে নিজের শরীরে কেরোসিন তেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে তার পুরো শরীর দগ্ধ হয়। খবর পেয়ে আশপাশের লোকজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় হানিফকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।

নিহতের ভাই কামাল হোসেন বলেন, আজ কিছুই বলবো না। সময় হলে বলবো।

এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন মোল্লা জানান, বিষয়টি তদন্ত করে বলতে পারবো। লাশ ঢাকা মেডিকেলে রয়েছে।

ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রিজাউল হক বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় মামলা হবে।

নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে ইতালি প্রবাসীর আত্মহত্যা
নিউজ ডেস্ক:
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে হানিফ নামে এক ইতালি প্রবাসী আত্মহত্যা করেছেন।

রবিবার (২ অক্টোবর) রাতে ফতুল্লার পঞ্চবটি এলাকায় অবস্থিত কলোনিতে নিজের শরীরে তেল ঢেলে দিয়ে আগুনে ধরিয়ে দেন তিনি।

গুরুতর আহতাবস্থায় তাকে ঢাকা শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। সোমবার (৪ অক্টোবর) রাতে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হানিফ মারা যায়।

নিহত হানিফ (৪৫) মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলার ৩নং ওয়ার্ডের কাজির পাগলা এলাকার জয়নাল শেখের ছেলে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই ও নিহতের শ্বশুর বাড়ির লোকজনসহ ঘটনাস্থলে যাওয়া পুলিশ অফিসারও তথ্য দিতে অনীহা প্রকাশ করেছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, পঞ্চবটি কলোনির মোসলেহ উদ্দিনের মেয়ে তানিয়া আক্তারকে ১৪ বছর পূর্বে বিয়ে করেন হানিফ। তাদের সংসারে ৭ বছর বয়সের একটি পুত্র সন্তান আছে। বিয়ের পর হানিফ ইতালি চলে যান। কয়েক বছর পর পর তিনি দেশে আসতেন। এবারও দেড় বছর পূর্বে হানিফ ইতালি থেকে দেশে ফেরেন।

কিন্তু তার স্ত্রীর সঙ্গে দেড় বছরেও একবার সরাসরি সাক্ষাত হয়নি। শ্বশুড় বাড়িতে এলেই স্ত্রীকে দেখতে পেতেন না হানিফ। এক পর্যায়ে তার শিশু সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে যেতে চাইলে শ্বশুড় বাড়ির লোকজন বাধা দেয়। এ নিয়ে বাগবিতণ্ডার এক পর্যায়ে হানিফ আশপাশের লোকজনদের জানান।

এরপরও শ্বশুর বাড়িতে একটি রুমে নিজের শরীরে কেরোসিন তেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে তার পুরো শরীর দগ্ধ হয়। খবর পেয়ে আশপাশের লোকজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় হানিফকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।

নিহতের ভাই কামাল হোসেন বলেন, আজ কিছুই বলবো না। সময় হলে বলবো।

এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন মোল্লা জানান, বিষয়টি তদন্ত করে বলতে পারবো। লাশ ঢাকা মেডিকেলে রয়েছে।

ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রিজাউল হক বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় মামলা হবে।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *