কঠিন সময় পার করছে মার্কিন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা

নিউজ ডেস্ক:
মহামারি করোনাভাইরাসে বিশ্বে একক দেশ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত যুক্তরাষ্ট্র। করোনায় দেশের গোটা অর্থনীতিতে প্রভাব ফেললেও সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা। করোনার প্রকোপ কমে এলেও গত দুই বছরের ক্ষতি এখনো পুষিয়ে উঠতে পারেনি তারা। এরই মধ্যে মরার ওপর খাড়ার ঘা হয়ে দাড়িয়েছে ট্যাক্স।
মহামারী, মুদ্রাস্ফিতি এবং শিপিং দুর্ভোগের পর খুচরা ব্যবসায়ীদের আরও একটি সমস্যার মোকাবেলা করতে হচ্ছে। সেটি হল ট্যাক্স।
করোনার ধকল কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই এসেছে ট্যাক্স সিজন। এ নিয়ে সবাই কঠিন সময় পার করছে। কারণ ট্যাক্স প্রদানের শেষ তারিখ আসছে ১৮ এপ্রিল। এ সময় খুচরা ব্যবসায়ী, কন্ট্রাক্টর, উদ্যোক্তা এবং অন্যরা পরিবর্তনশীল নিয়ম এবং প্রবিধানের সম্মুখীন হয়।
এছাড়াও অনেকে আগের মেয়াদ থেকে বিলম্বিত রিফান্ড এবং রিটার্ন নিয়ে কাজ করেছে। অভ্যন্তরীণ পরিষেবা (আইআরএস) একটি ব্যাকলগ সম্পর্কে সতর্ক করে বলে এখানে আরও বিলম্ব হতে পারে।
মার্ক গ্রুপের মালিক জিন মার্ক জানায়, ‘গতবছরের তুলনায় এবছরে অবস্থা আরও খারাপ। প্রতি বছর অবস্থা খারাপের দিকেই যাচ্ছে। এবছর অবস্থা সবচেয়ে বেশি খারাপ।’
আইআরএস এর আগে জানায়, মহামারীর কারনে বাতিল করা ২৩ মিলিয়ন আইটেম মোকাবেলায় ১০ হাজার শ্রমিক নেয়া হয়েছে।
মানবসম্পদ এবং এ্যাকাউনটিং স্টার্টআপ বলেন, ‘আমি আমার ক্যারিয়ারে এরকম কখনও দেখিনি। অনিচ্ছাকৃতভাবে বাতিল করা আইটেমগুলো এখন নিয়ন্ত্রণ করা অনেক কঠিন হয়ে যাচ্ছে।’
কিন্তু তিনি ছোট কোম্পানিগুলোকে ট্যাক্স কর্মকর্তা এবং আইআরএস এর ব্যাপারে ধৈর্যশীল হতে বলেন। করোনাকালীন সময়ে অনেক সরকারি প্রোগ্রাম চালানো হয় যা অনেক খুচরা ব্যবসায়ীদের সাহায্য করে যোগ করেন তিনি।
Related News

ওমরাহ পালনে নারীদের পোশাক নির্ধারণ করে দিল সৌদি আরব
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মক্কা নগরীতে অবস্থিত পবিত্র কাবা শরীফে ওমরাহ করতে যাওয়া নারীরা কী ধরণের পোশাকRead More

অনিয়মিত অভিবাসন নিয়ে নতুন ভাবনায় সুইডেন
নিউজ ডেস্ক: সুইডেনে অবস্থানরত অনিয়মিত অভিবাসীদের প্রশাসনিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানানো বাধ্যতামূলক করা নিয়ে একটি প্রস্তাবRead More