Main Menu

দ. আফ্রিকায় করোনার তান্ডবে আতঙ্কিত বাংলাদেশিরা

নিউজ ডেস্ক:
ওমিক্রন সংক্রমণের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় শুরু হয়েছে করোনা মহামারির চতুর্থ ঢেউ।

প্রতিদিনই আক্রান্ত হচ্ছেন বহু মানুষ। বয়স্কদের পাশাপাশি দেশটির শিশুদের মধ্যেও ওমিক্রনের সংক্রমণ বাড়ার খবর পাওয়া গেছে।

এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার নয়টি প্রদেশের মধ্যে সাতটিতে নতুন এ ধরনের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আতঙ্কে স্থানীয় ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা। ওমিক্রন মোকাবিলায় চলমান ভ্যাক্সিন গ্রহণের পাশাপাশি চলছে ব্যাপক গবেষণা।

দক্ষিন আফ্রিকায় গেলো সপ্তাহ থেকেই বেড়ে চলছে করোনার সংক্রমণ। মৃতের সংখ্যা কম থাকলেও করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় শঙ্কা দেখা দিয়েছে জনমনে। গেলো সপ্তাহের চেয়ে দিগুন হারে বাড়তে থাকা করোনার সংক্রমণে সবশেষে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজারের বেশি মানুষ। বয়স্কদের পাশাপাশি নতুন এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হচ্ছেন শিশুরাও। সংক্রমণ বাড়তে থাকায় দেশটিতে ফিকে হয়ে গেছে বড় দিনের উৎসব। এতে পুরো ডিসেম্বরজুড়ে ব্যাপকভাবে লোকসানের আশঙ্কা করছেন প্রবাসী ব্যবসায়ীরা।

বয়সভিত্তিক বিবেচনায় দক্ষিণ আফ্রিকায় ওমিক্রনে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন ৬০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিরা। দ্বিতীয় অবস্থানে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুরা। শিশুদের মধ্যে ওমিক্রন বেশি শনাক্ত হওয়ার পেছনের কারণ খুঁজতে গিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীরা টিকাদানের সীমাবদ্ধতাকে দায়ী করছেন।

তাদের মতে, দক্ষিণ আফ্রিকায় ১২ বছরের কম বয়সীদের করোনার টিকা দেওয়া হয়নি। যেসব শিশু ও তাদের অভিভাবকের করোনা শনাক্ত হচ্ছে, তাঁরা বেশিরভাগই টিকা নেয়নি।

আর তাই ওমিক্রন মোকাবিলায় স্বাস্থবিধি মেনে চলা এবং ভ্যাকসিন গ্রহনের ওপর আপাতত জোর দিচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা সরকার। সংক্রমণের বিস্তার রোধে চলমান ভ্যাকসিন এবং বিদ্যমান চিকিৎসাই সুরক্ষা দিবে বলে মনে করছেন দেশটির স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *