Main Menu

বর্ষায় হাউসবোটে টাঙ্গুয়ার হাওর ১০টি বিষয় সহজ করবে ভ্রমণ

নিউজ ডেস্ক:
১. টাঙ্গুয়ার হাওরের পর্যটকবাহী বেশির ভাগ হাউসবোটই সুনামগঞ্জ শহরের সাহেব বাড়ির ঘাট থেকে ছেড়ে যায়। কিছু হাউসবোট তাহিরপুর উপজেলা সদরের ঘাট থেকেও ছাড়ে। টাঙ্গুয়ার হাওরের বড় অংশ পড়েছে এই তাহিরপুরে।

২. সুনামগঞ্জ সদর থেকে সড়কপথে তাহিরপুর যেতে লাগে প্রায় দেড় ঘণ্টা। হাওরে প্রবেশের দূরত্ব কমে আসে বলেই তাহিরপুর থেকে নৌকাভাড়াও অপেক্ষাকৃত কম। তবে বর্ষার সময় পানি বেড়ে গেলে প্রায়ই এই রুটে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তাই ভ্রমণের আগে হালনাগাদ তথ্য জেনে নেবেন।

৩. হুটহাট ঘাটে গিয়ে হাউসবোট ভাড়া নিয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন না। আগে থেকে যোগাযোগ করে বুকিং করে যেতে হবে। প্রায় সব হাউসবোটের নামেই ফেসবুক পেজ আছে। পেজে দেওয়া নম্বরে যোগাযোগ করে বুকিং করতে পারেন।

৪. হাউসবোট বুকিং করার আগে তাদের প্যাকেজ সম্পর্কে জেনে নিন।

৫. নৌকার আকার, ধারণক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা, মৌসুম, ভ্রমণকারীর সংখ্যা ইত্যাদির ওপর হাউসবোটের প্যাকেজ-মূল্য নির্ভর করে।

৬. ফেসবুক পেজে ছবি ও ভিডিও দেখে হাউসবোটটি সম্পর্কে ধারণা নিন। হাউসবোট ভেদে ১০-১৮ জন পর্যন্ত স্বচ্ছন্দ্যে ভ্রমণ করা যায়।

৭. সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় ছুটির দিন ও পূর্ণিমার সময় হাউসবোটের ভাড়া কিছুটা বেশি থাকে।

৮. হাউসবোট ভেদে খাবারদাবারসহ দুই দিন ও এক রাতের প্যাকেজ ৫ থেকে ৮ হাজার টাকায় পাওয়া যায়।

৯. হাউসবোটগুলো সকালেই হাওরের উদ্দেশ্যে ঘাট ছাড়ে। এরপর টাঙ্গুয়ার হাওরের ওয়াচ টাওয়ার গিয়ে বিরতি দেয়। সেখান থেকে বিকেল নাগাদ চলে যায় টেকেরঘাট, রাতে ওখানেই নোঙর করা থাকে। এখানকার শহীদ সিরাজ লেকে (নীলাদ্রি) সন্ধ্যা কাটান পর্যটকেরা।

১০. দ্বিতীয় দিন টেকেরঘাট থেকে শিমুলবাগান, বারিকটিলা, জাদুকাটা নদী হয়ে সন্ধ্যার আগেই আবার সুনামগঞ্জের সাহেব বাড়ি বা তাহিরপুর ঘাটে ফিরে আসে।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *