Main Menu

প্রেম করে বিয়ে, সৌদি প্রবাসী সীমার সবকিছু নিয়ে উধাও স্বামী

নিউজ ডেস্ক:
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার কাজিরগাঁও গ্রামের মৃত খলিল মিয়ার মেয়ে সৌদি প্রবাসী সীমা বেগমের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচয় হয় হবিগঞ্জ জেলার খোয়াইমুখ রোড চৌধুরী বাজারের নাজমুল হোসেনের ছেলে মোত্তাকিন হোসেন সাবিদের।

পরিচয়ের সূত্র ধরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে তারা বিয়ে করেন। বিয়ের কিছুদিন পর সীমা বেগমের প্রবাসের উপার্জিত সমুদয় টাকা-পয়সা হাতিয়ে সাবিদ তাকে বাবার বাড়িতে রেখে সটকে পড়েন। বর্তমানে সীমা বেগম ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। স্বামীর প্রতরাণায় নিঃস্ব প্রবাসফেরত সীমার দিন কাটছে এখন খেয়ে না খেয়ে।

সীমার পরিবার সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালে সীমা বেগম সৌদি আরব পাড়ি জমান। প্রবাসী সীমা বেগমের সঙ্গে হবিগঞ্জের মোত্তাকিন হোসেন সাবিদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচয় ঘটে। পরিচয়ের সূত্র ধরে দুজনের মধ্যে শুরু হয় গভীর প্রেম। মন দেওয়া-নেওয়ার একপর্যায়ে তারা বিয়ে করেন।

২০২২ সালে সীমা বেগম সৌদি আরব থেকে দেশে চলে আসেন। ওই বছর ১৩ এপ্রিল সাত লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য করে তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। বিয়ের পর সাবিদ সীমা বেগমকে হবিগঞ্জে নিয়ে একটি বাসায় তোলেন। এরপরই কৌশলে সীমা বেগমের প্রবাসের উপার্জনের চার লাখ টাকা নিজের আয়ত্তে নিয়ে নেন স্বামী সাবিদ। অল্পদিনের মধ্যে স্বামীর আসল চেহারা ধরা পড়তে থাকে সীমার কাছে। সাবিদ প্রায় দিন মাদকসেবন করে গভীর রাতে বাসায় ফিরতেন। টাকার জন্য স্ত্রীর ওপর শারীরিক নির্যাতন চালাতেন।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *