Main Menu

ভূমধ্যসাগরে পানিশূন্যতায় প্রাণ গেছে ৬ অভিবাসনপ্রত্যাশীর

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
তুরস্ক থেকে নৌকায় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি প্রবেশের চেষ্টাকালে পানিশূন্যতায় তিন শিশুসহ ছয় অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। অভিবাসীবাহী নৌকাটি থেকে বেশ কয়েকজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এসব তথ্য জানিয়েছে।

ইউএনএইচসিআর জানায়, ইতালির উপকূলরক্ষীরা অভিবাসীভর্তি নৌকাটি ভূমধ্যসাগর থেকে উদ্ধারের পর সিসিলি দ্বীপের পোস্সাল্লো বন্দরে নিয়ে আসে৷ নৌকাটিতে মৃত শিশুদের বয়স যথাক্রমে এক, দুই ও ১২ বছর৷ তারা এবং নিহত বাকি তিন প্রাপ্তবয়স্ক ক্ষুধা এবং তৃষ্ণার কারণে মারা গেছেন৷ এছাড়া নৌকাটি থেকে ২৬ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে৷

এদিকে জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা আইওএম এর ভূমধ্যসাগরীয় সমন্বয়ক ফ্লাভিও দি জাকোমো টুইটারে লিখেছেন, ‘‘ এসব অভিবাসী তুরস্ক থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন৷ এটা গ্রহণযোগ্য নয় যে মানুষ সমুদ্রে ক্ষুধা এবং তৃষ্ণায় ভুগবেন৷’’

Migranti soccorsi in mare e portati a Pozzallo hanno raccontato che 6 di loro son morti di stenti a bordo. Erano partiti dalla Turchia.
Inaccettabile che persone muoiano di fame e di sete in mare.
Necessario un sistema di pattugliamento che permetta di salvare le persone in tempo

— Flavio Di Giacomo (@fladig) September 12, 2022

এর আগে সপ্তাহান্তে চার বছর বয়সি এক শিশুর মৃত্যুর খবর ইতালিতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল৷ ল্যুজিন এক অভিবাসী নৌকায় ভূমধ্যসাগরে ভাসতে ভাসতে পানিশূন্যতায় মারা যায়৷ নৌকাটি থেকে সাহায্যের আহ্বানের শুরুতে সাড়া দেয়া হয়নি, পরে যখন তাদের উদ্ধার করা হয় ততক্ষণে মারা যায় সিরীয় শিশুটি৷

জাতিসংঘের হিসেব অনুযায়ী, চলতি বছর অনিয়মিত পথে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে প্রবেশের চেষ্টাকালে ইতোমধ্যে অন্তত এক হাজার ৩৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন৷ মূলত ইউরোপের বিভিন্ন দেশে উন্নত জীবনের আশায় নৌকায় করে সাগর পাড়ি দিচ্ছেন অনেকে। মূলত চলার অনুপযুক্ত নৌকায় করে রওনা দেয়ায় প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *