Main Menu

বন্যা দুর্গতদের জন্য সিলেট সার্ক ইন্টারন্যাশনাল কলেজের ২৫ লক্ষ টাকার প্রজেক্ট

নিউজ ডেস্ক:
সিলেট নগরীর সার্ক ইন্টারন্যাশনাল কলেজ বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান ওসমানীনগরের কৃতি সন্তান ইংল্যান্ড প্রবাসী আফাজুর রহমান এবং তাঁর ব্যবসায়িক পার্টনার সচ্চল ছালিক, নিজাম আলী ও অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এর উদ্যোগে, সার্ক ইন্টারন্যাশনাল কলেজ বাংলাদেশ ও সার্ক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল বাংলাদেশ এর যৌথ ব্যবস্থাপনায় সিলেটের বানভাসি মানুষের জন্য প্রাথমিকভাবে ২৫ লক্ষ টাকার প্রজেক্ট চালু করা হয়েছে।

কঠিন পরিস্থিতির এই মুহূর্তে বন্যা দুর্গতদের পাশে থাকার জন্য অবস্থার সাথে সঙ্গতি রেখে বেশ কিছু সেবা চালু করেছে এ প্রতিষ্ঠানটি। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সিলেট বিভাগের বন্যা দুর্গত এলাকায় ব্যাপকভাবে বিশুদ্ধ পানি, খাবার উপকরণ ও চিকিৎসা সেবাসহ বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসনে সহযোগিতা প্রদান ।
এছাড়া সার্ক ইন্টারন্যাশনাল কলেজ বাংলাদেশ, সৌরভ ১/১, দর্জিপাড়া, পূর্ব মিরাবাজার, সিলেট (৫ তলা বিশিষ্ট ভবন) এবং সার্ক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল বাংলাদেশ এর শাহপরান ক্যাম্পাস, নীপবন আবাসিক এলাকা, সিলেট তামাবিল রোড পয়েন্ট, শাহপরান সিলেট (৪ তলা ভবন) যে কোনো বন্যা দুর্গত মানুষদের জন্য আশ্রয়স্থল হিসেবে খুলে দেয়া হয়েছে।
যারা আশ্রয় নেবেন তাদের থাকা ও খাওয়ার সু-ব্যবস্থা করা হয়েছে।
উভয় ক্যাম্পাসে বিশুদ্ধ খাবার পানি এবং শুকনো খাবার মজুদ রয়েছে। যাদের প্রয়োজন নির্দ্বিধায় সংগ্রহ করতে পারবেন ।
সার্ক পরিবারের (স্কুল ও কলেজ) বর্তমান ও পুরাতন শিক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষক এবং কর্মকর্তা- কর্মচারীদের পরিবার যদি কারো প্রয়োজন হয় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই সেবা গ্রহণ করার অনুরোধ করা হয়েছে।
কলেজ ও স্কুলের বাসগুলো এই সেবায় নিয়জিত থাকবে ।
এছাড়া শুকনো খাবার নিয়ে সিলেটের বিভিন্ন অঞ্চলে সরাসরি ত্রাণ সহযোগিতার জন্য কয়েকটি টিমে বিভক্ত হয়ে কাজ করবেন স্বেচ্ছাসেবীরা।
এসব কাজ সার্বিকভাবে মনিটরিং করছেন সার্ক ইন্টারন্যাশনাল কলেজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অধ্যক্ষ মোহাম্মদ মহি উদ্দিন ফারুক।
তিনি বলেন, স্মরণকালের ভয়াবহ এ বন্যায় আমরা আমাদের সাধ্যমত সহযোগিতা করার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তিনি বলেন, আমরা সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দিবো বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসনে। পুনর্বাসনের জন্য আমরা নগদ অর্থ সহায়তা করবো,ইনশাআল্লাহ।






Related News

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *